দোয়া ও আলোচনা সভায় রুমিন ফারহানা বলেন, ‘আমার বাবা ১৯৭৩ সালে জনগণের ভোটে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। স্বতন্ত্র হলেও তখন জনগণ ভুল করেনি। কিন্তু আওয়ামী লীগ, শেখ হাসিনার বাবা শেখ মুজিবুর রহমান আমার বাবাকে জিততে দেননি।’
অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘আমার রাজনীতির আদর্শ ও পথপ্রদর্শক খালেদা জিয়া। তিনি এ দেশের মানুষের পালস বুঝতেন। কোনো দিন দেশ ছেড়ে যাননি। আমি সরাইল-আশুগঞ্জের মানুষ। এখানকার মানুষ যা বলবে, আমি তাই করব।’
জাতীয় নির্বাচনের মনোনয়নপত্র কেনার প্রসঙ্গে রুমিন বলেন, ‘মনোনয়নপত্র আমি কিনব না। এটি আমার এলাকার ভোটারদের মনোনয়ন। তারা চাইলে কিনবে, আমি কিনব না। আমার সবচেয়ে বড় শক্তি আমার মানুষ ও গণমাধ্যম। আপনাদের মোবাইল ও ক্যামেরার চেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র আর কিছু নেই। অনিয়ম দেখলে সঙ্গে সঙ্গে জানাবেন।’
সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে নিজের নিরাপত্তা প্রসঙ্গে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘যদি এত ভাই থেকেও কেউ নিরাপত্তা দিতে না পারেন, তবে সেটাকে আল্লাহর ফয়সালা হিসেবে মেনে নেব।’
সভায় সভাপতিত্ব করেন মো. মালু মিয়া। এ সময় বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।


