বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে নিরপেক্ষতা বজায় রেখে ন্যূনতম কাঠামোগত সংস্কার শেষে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আয়োজিত এক শোক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
প্রকৃত সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে শান্তি ফিরবে
বিএনপি মহাসচিব বলেন, “দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও নৈরাজ্য সৃষ্টির অপচেষ্টা চলছে, যা স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য হুমকিস্বরূপ। নির্বাচনের মাধ্যমে যদি প্রকৃত জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়, তাহলে দেশে স্থিতিশীলতা ও শান্তি ফিরে আসবে।”
তিনি রাজনৈতিক সহনশীলতার ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেন, “বিরোধীদের প্রতি কাদা ছোড়াছুড়ি ও অহেতুক বিতর্ক পরিহার করে জাতীয় ঐক্য ধরে রাখা জরুরি।”
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচারের অভিযোগ
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেন, “বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। নেতাকর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় ধৈর্য ধরতে হবে এবং সংগঠিত থেকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।”
তিনি আরও দাবি করেন, “শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ সরকারের কার্যক্রম দেশের স্বার্থবিরোধী। ১৯৭২ সাল থেকেই জনগণের মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রতি বিরূপ মনোভাব তৈরি হয়েছে, যা দিন দিন তীব্রতর হচ্ছে। একইসঙ্গে তারা গণঅভ্যুত্থানের অর্জনকেও ব্যর্থ করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করছে।”
এ সময় তিনি অভিযোগ করেন, “ভারতে বসে শেখ হাসিনা রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন, যা দেশের সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রের জন্য মারাত্মক হুমকি।”
সেনাবাহিনীর ভূমিকাকে প্রশংসা
শোক সভায় বক্তব্য প্রদানকালে মির্জা ফখরুল ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের সময়কার পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে বলেন, “সত্যিকারের দেশপ্রেমিকের মতো ভূমিকা রাখার জন্য সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ জানাই।”
নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানালেন বিএনপি মহাসচিব
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে নিরপেক্ষতা বজায় রেখে ন্যূনতম কাঠামোগত সংস্কার শেষে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আয়োজিত এক শোক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
প্রকৃত সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে শান্তি ফিরবে
বিএনপি মহাসচিব বলেন, “দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও নৈরাজ্য সৃষ্টির অপচেষ্টা চলছে, যা স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য হুমকিস্বরূপ। নির্বাচনের মাধ্যমে যদি প্রকৃত জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়, তাহলে দেশে স্থিতিশীলতা ও শান্তি ফিরে আসবে।”
তিনি রাজনৈতিক সহনশীলতার ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেন, “বিরোধীদের প্রতি কাদা ছোড়াছুড়ি ও অহেতুক বিতর্ক পরিহার করে জাতীয় ঐক্য ধরে রাখা জরুরি।”
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচারের অভিযোগ
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেন, “বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। নেতাকর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় ধৈর্য ধরতে হবে এবং সংগঠিত থেকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।”
তিনি আরও দাবি করেন, “শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ সরকারের কার্যক্রম দেশের স্বার্থবিরোধী। ১৯৭২ সাল থেকেই জনগণের মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রতি বিরূপ মনোভাব তৈরি হয়েছে, যা দিন দিন তীব্রতর হচ্ছে। একইসঙ্গে তারা গণঅভ্যুত্থানের অর্জনকেও ব্যর্থ করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করছে।”
এ সময় তিনি অভিযোগ করেন, “ভারতে বসে শেখ হাসিনা রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন, যা দেশের সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রের জন্য মারাত্মক হুমকি।”
সেনাবাহিনীর ভূমিকাকে প্রশংসা
শোক সভায় বক্তব্য প্রদানকালে মির্জা ফখরুল ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের সময়কার পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে বলেন, “সত্যিকারের দেশপ্রেমিকের মতো ভূমিকা রাখার জন্য সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ জানাই।”