জামায়াতে ইসলামী (Jamaat-e-Islami) লন্ডনে অনুষ্ঠিত অধ্যাপক ড. মো. ইউনূস (Dr. Mohammad Yunus) ও তারেক রহমান (Tarique Rahman)–এর বহুল আলোচিত বৈঠককে জনআকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন হিসেবে মূল্যায়ন করেছে। দলটি মনে করছে, এই আলোচনার ধারা রাজনৈতিক সৌহার্দ্য এবং সহমর্মিতা তৈরিতে একটি ইতিবাচক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার জানিয়েছেন, “রাজনীতিতে যেকোনো রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে সংলাপ ও মতবিনিময় সবসময়ই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য প্রকাশ করে। এই ধরনের উদ্যোগ জনগণের প্রত্যাশার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।” তিনি আরও বলেন, “জাতীয় সংকট ও রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসনে এমন সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।”
সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে অধ্যাপক ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে একটি আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়, যা রাজনৈতিক অঙ্গনে তীব্র আলোচনা ও কৌতূহল সৃষ্টি করে। রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই বৈঠকটি কেবল বিএনপি বা ইউনূসের ব্যক্তিগত অবস্থানের প্রতিফলন নয়—এটি বৃহত্তর রাজনৈতিক সমঝোতার সম্ভাবনাকেও সামনে এনে দিয়েছে বলে অনেক বিশ্লেষকের মত।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, দেশে ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক সংকট এবং নাগরিক সমাজের চাপের পরিপ্রেক্ষিতে এমন উচ্চপর্যায়ের বৈঠকগুলো ভবিষ্যতের পথনির্দেশক হতে পারে।