গণভোটের সময় ও পদ্ধতি নিয়ে চলমান রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের প্রেক্ষাপটে স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন জোনায়েদ সাকি (Jonayed Saki)। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, “গণভোট আগে হোক বা জাতীয় নির্বাচনের দিনে—তাৎপর্যগত পার্থক্য নেই। তবে এটাকে রাজনৈতিক চাপ বা বার্গেনিংয়ের কৌশল হিসেবে ব্যবহার করা হলে, […]
গণভোটকে একটা বার্গেনিং টুল বানিয়ে রাজনৈতিক সুবিধা আদায়ের চেষ্টা চলছে: জোনায়েদ সাকি Read More »
‘জুলাই জাতীয় সনদ’ বাস্তবায়নে জনগণের অংশগ্রহণ ও সম্মতি নিশ্চিত করতে গণভোট আয়োজনের বিষয়ে সব রাজনৈতিক দলই একমত হলেও, ভোটটি কবে অনুষ্ঠিত হবে—তা নিয়ে বিভক্ত মতামত দেখা দিয়েছে। বিএনপি (BNP) ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) (National Citizen’s Party) চাইছে, জাতীয় নির্বাচনের
নির্বাচনের দিন গণভোট চায় বিএনপি-এনসিপি, আগেই আয়োজনের পক্ষে জামায়াত Read More »
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি (Jonayed Saki) সরাসরি সমালোচনা করলেন জামায়াতে ইসলামী (Jamaat-e-Islami)-কে। তিনি বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে দলটি জাতীয় সংসদের জন্য পিআর পদ্ধতির দাবি তুলেছে, অথচ ঐকমত্য কমিশনে নিম্নকক্ষে পিআর পদ্ধতির কোনো প্রস্তাবই ছিল না। শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায়
জামায়াতের পিআর দাবিতে কটাক্ষ জোনায়েদ সাকির Read More »
জাতীয় নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক অঙ্গনে ছোট দলগুলোর মধ্যে নতুন সমীকরণ শুরু হলেও, সবচেয়ে স্পষ্ট সংকট দেখা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামি (Jamaat-e-Islami)-র অবস্থান নিয়ে। যেখানে বিএনপি স্পষ্টভাবে রাজনৈতিক সংস্কার, গণভোট এবং সাংবিধানিক সমাধানের পক্ষে সুনির্দিষ্ট অবস্থান নিচ্ছে, সেখানে জামায়াত যেন এখনো পুরনো
জাতীয় নির্বাচনের আলোচনায় অগ্রণী বিএনপি, কোণঠাসা জামায়াত Read More »
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি (Zonayed Saki) সতর্ক করে বলেছেন, আসন্ন নির্বাচন যদি কোনোভাবে ব্যাহত বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তবে তার ভয়াবহ প্রভাব পড়বে পুরো বাংলাদেশের ওপর। তার ভাষায়, “নির্বাচন যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ।” সম্প্রতি
নির্বাচন ব্যাহত হলে সবচেয়ে বড় ক্ষতি বাংলাদেশের—জোনায়েদ সাকি Read More »
গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রচেষ্টা দীর্ঘায়িত হলে জনগণ আবারও জেগে উঠবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আবদুল মঈন খান (Abdul Moyeen Khan)। তিনি সতর্ক করেন, বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি যেন অতীতের মতোই ‘চিরস্থায়ী বন্দোবস্তে’ রূপ না নেয়। শনিবার (২ আগস্ট) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস (Dr. Muhammad Yunus)-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত রাজনৈতিক সংলাপে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে—নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) (National Citizens’ Party)-কে কেন্দ্র করে বহু দলের মধ্যে জমে উঠেছে অসন্তোষ। বুধবার (২৩
জাতীয় ঐক্য গড়ার প্রক্রিয়ায় পূর্ণ একমত না হলেও একটি ন্যূনতম ভিত্তির ওপর ঐকমত্য সম্ভব—এমনই মত দিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলন (Gonoshonghoti Andolon) প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি (Jonaed Saki)। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টক শোতে অংশ নিয়ে তিনি বলেন, “পার্থক্য আছে বলেই তো
জাতীয় ঐকমত্য গঠনের লক্ষ্যে চলমান সংলাপ ও সংস্কার কার্যক্রমে আলাপ-আলোচনার চেয়ে ‘খাওয়া-দাওয়া বেশি হচ্ছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি (BNP) স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ (Salahuddin Ahmed)। তবে একইসঙ্গে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন যে, “চূড়ান্তভাবে আমরা একটি জাতীয় ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারব।”
রাষ্ট্রের মূলনীতি নিয়ে এখনো কোনো ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি দেশের রাজনৈতিক দলগুলো। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের উদ্যোগে দ্বিতীয় দফার ষষ্ঠ দিনের বৈঠকে এ নিয়ে বিস্তর আলোচনা হলেও, অভিন্ন অবস্থান গড়ে ওঠেনি। বিভিন্ন দলের ভিন্ন ভিন্ন মতামত স্পষ্ট হয়ে উঠেছে এদিনের আলোচনায়। রাজধানীর
রাষ্ট্রের মূলনীতি নিয়ে একমত নয় দলগুলো, বাড়ছে জটিলতা Read More »
